Site icon Jamuna Television

২১-তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এগিয়ে চলার প্রত্যয় যুগান্তরের

২২ বছরে পা দিলো আপসহীন দৈনিক যুগান্তর। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এগিয়ে চলার দৃপ্ত প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে যুগান্তর। কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনের উদ্বোধন করেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। দুর্নীতি আর অন্যায়ের বিরুদ্ধে বস্তুনিষ্ট অবস্থান আর যুগান্তরের অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার প্রশংসা করেন মন্ত্রী। যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রকাশক অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি বলেন, অধিকার বঞ্চিত মানুষের কথা বলার মাধ্যম হিসেবে ভবিষ্যতেও সাহসী থাকবে যুগান্তর।

পথচলার ২১ বছর পার করে জন্মদিনে নির্ভীক সাংবাদিকদের নিয়ে ঘরোয়া আয়োজনে মুখর জনপ্রিয় দৈনিকটির কার্যালয়। যমুনা গ্রুপের পরিচালকগণ ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নিবেদিত প্রাণ কর্মীদের উপস্থিতিতে, বর্ণিল রুপ নেয় সংক্ষিপ্ত আয়োজন।

দৈনিক যুগান্তরের প্রকাশক অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি বলেন, আমাদের যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা যমুনা গ্রুপ ও যুগান্তরের স্বপ্নদ্রষ্টা নুরুল ইসলাম আমাদের থেকে বিদায় নিয়ে চলে গেছেন। কিন্তু রেখে গেছেন তার অনেক স্মৃতি, অনেক আদর্শ। তিনি যে আদর্শ ও বাণী রেখে গেছেন যুগান্তরের সাংবাদিকদের কাছে তা অনন্য। যুগান্তরের সৃষ্টি করেছিলেন তিনি। বলেছিলেন সত্যকে সত্য, কালোকে কালো বলতে হবে। নিগৃহীত, নির্যাতিত, অবহেলিত মানুষের কথা যুগান্তরকে বলতে হবে। তাদের কাছে যেতে হবে, সত্য তুলে আনতে হবে।

যুগান্তরের সাহসী সাংবাদিকতার প্রশংসা করেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। পরামর্শ দেন, অর্জনের খবরগুলোকে গুরুত্ব দিতে। বলেন, যে সমাজ আশাহীন হয়ে যায় তখন সমাজ আগায় না। অসঙ্গতি তুলে ধরার পাশাপাশি সমাজ যেন আশান্বিত হয়, নতুন প্রজন্ম যেন ভবিষ্যতে আশা দেখতে পায় সে ধরনের খবরগুলো তুলে ধরা উচিত।

২০০০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি যাত্রা শুরুর পর খুব অল্প দিনেই জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছে যায় দৈনিক যুগান্তর।

দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল আলম বলেন, সত্যের সন্ধানে নির্ভীক যুগান্তর। যুগান্তরের সংবাদকর্মী, পাঠক, শুভানুধ্যায়ীসহ সকলকে আমরা ধন্যবাদ জানাই।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে দেশের শীর্ষ জনপ্রিয় পত্রিকাটি অতীতের ধারাবাহিকতায় আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে।

Exit mobile version